Showing posts with label Best IP Camera. Show all posts
Showing posts with label Best IP Camera. Show all posts

Tuesday, March 12, 2019

Smart Home Security Camera Bangladesh || EV-GW403 2 Megapixel



EV-GW403
SystemProcessorHI3518E V200
Online Users3
Control Protocolp2p Protocol
Image SensorSensor ChipOV9750
Type1/3" CMOS Sensor
Display Resolution2MP, 1960X1080(1080P)
Lens& IR-LEEDLensFNO:2.5;FL:3.6mm;
FocusFixed
View Angle95°
Min.IlluminationLow illumination, 1.0Lux in day; Min to 0.2Lux with IR-LED on
IR-LED10 IR-LED for Night Vision Use
Night VisionIR-CUT Double filter with day& night Auto
AudioInput/OutputBuilt in Microphone and 8/1w Speaker
Audio CompressionG.711, ADPCM/32kbps
Digital Noise Reduction3D Digital Noise
VideoImage CompressionH.265
Image Resolution2MP,1960X1080(1080P)
Image Frame Rate1~25fps
ViewH.265 Single Streaming
ViewH.265 Single Streaming
Image AdjustNo
White BalanceAutomatic
Effective Night VisionSupported, IR-CUT, Night Visibility Up to 8
Infrared Radiation Distance6 Meters
Infrared ModeAutomatic
NetworkEthernet InterfaceBuilt-in 10/100Mbps, Auto MDI/MDIX,RJ
Supported ProtocolHTTP/DHCP/IP/TCP/UDP
Wireless StandardWIFI(IEEE802.11b/g/n)
WIFI Data Rate802.11b:11Mbps(Max),802.11g:54Mbps(Max)
802.11n:150Mbps(Max)
WIFI Frequency CHannel2.4G(NOT Support 5G)
Support IP AddressDynamic IP Address
Wireless SecurityWPA2 Encryption
Wireless SecurityWPA2 Encryption
Mobile ViewSmartphone TypeiPhone, Android phone
Video PlaybackFour Level Clarity for various network speed: MAX, High, Normal, Low
Mobile AlarmYes
Picture CaptureYes
ReverseYes(Horizontal & Vertical)
Two-way AudioYes
Video Record In MobileYes
Recorded Video PlaybackMobile and IPC TF card recorded video playback
PTZ ControlHorizontal:355°& Vertical:100°
Full Screen ViewYes
TF Card Video RecordingRecord SettingON/OFF
Record LevelsFHD,HD,SD, Smooth
Record TimeDepend on clarity select and real scence. Example of Hours for 32GB card: FHD(1280x720)=2 Days HD=4 Days Sd=4 Smooth=8 Days
Record Video FormatAVI
Record Video PlaybackBy mobile APP, PC Video tool or normal video device
Intelligent AlarmMotion DetectionYes
AlarmAlarm Message with Picture
Hardware InterfaceMemoryTF Card(Micro SD Card), 8GB/16GB/32GB/64GB/128GB
Power InterfaceDC 5V/2.0A (EU,US,UK adapter or other type optional)
Power consumption:Normal3.2W; IR-LED on 3.5W PTZ Working Max 7W
Audio Input/OutputBuilt in Microphone and Speaker
Reset KeyPress 5 Seconds, then reset factory
Wireless InterfaceWIFI Antenna
WLANRJ-45
Software UpgradeIPC Device SoftwareYES(by Mobile APP upgrade)
Mobile APPAuto Upgrade by user
PTZPan/Tilt AngleHorizontal:355° & Vertical:100°
Pan/Tilt CruiseHorizontal & Vertical
Pan/Tilt Position StoreStore 6 Positions, Support Goto the position
OthersEnvironmentIndoors
Power SupplyDC 5V/2.0A(EU,UK adapter or other types optional)
Power ConsumptionMAX 7W
Operate Temp-20°-50°C
CertificationCE FCC ROHS ISO9001:2008


DESCRIPTION

Image Sensor: 1/3″ CMOS Sensor
IR-LED: 10 IR-LED for Night Vision Use
Night Vision: IR-CUT Double filter with day& night Auto
Image Compression: H.265
Support: Doorbell, Door Sensor, Motion Sensor, Smoke Sensor,
Gas Sensor, AC Control
Resolution: 1080P
Power Supply: DC 5V/2.0A(EU,UK adapter or other types optional)
Storage: 128GB


Get 100% Original Product
HOTLINE: 01717-496054 01642-428228
Website: 🌐 http://optimationbd.com/

Monday, February 4, 2019

সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় সিসিটিভি ক্যামেরার সেবা নিন

অপরাধী সনাক্ত করতে সি.সি ক্যামেরা স্থাপণ -খুন-ছিনতাই, চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ তদন্তে প্রযুক্তির ওপর মানুষের নির্ভরতা ক্রমেই বাড়ছে। বর্তমানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাসা-বাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। তাই এখনই (সিসি) ক্যামেরা লাগান নিরাপদে থাকুন ও আপনার সম্পদ নিরাপদ রাখুন
★ আমরা দিচ্ছি আপনাকে বিশ্ববিখ্যাত সব ব্রান্ডের এইচডি সিসি ক্যামেরাগুলো ★
আমাদের কাছে পাচ্ছেনঃ

১। সিসিটিভি ক্যামেরা
২। আইপি ক্যামেরা
 ডোম ক্যামেরা
৪। এক্সেস কন্ট্রোল মেশিন
৫। অ্যাটেন্ডেন্স মেশিন
৬। ডোর লক সিস্টেম
৭। এন.ভি.আর  ডি.ভি.আর সহ যেকোনো নিরাপত্তা সরঞ্জাম 



.
✯ ১ টি থেকে যে কোন সংখ্যার সিসি টিভি ক্যামেরার সম্পূর্ন বাজেট /
খরচ জানতে আমাদের ফোন করুনঃ 01717-496054
.
ক্যামেরা কিভাবে পরিচালনা করবেন সেটা আমরা শিখিয়ে দিবো। প্যাকেজ সমূহ ছাড়াও চাহিদা মত কোটেশন ভিত্তিক সেটআপ করা হয়।
.
۞ বিস্তারিত জানতে কল করুন অথবা ম্যাসেজ দিন তবে অবশ্যই বিস্তারিত পড়ে নিনঃ-
.

আমাদের সাথে যোগাযোগ এর ঠিকানা : 

 নিরাপত্তা সেবা নিন || নিরাপদ থাকুন
বিস্তারিতঃ 01717-496054, 01642-428228
ওয়েবঃ http://optimationbd.com/

Monday, October 1, 2018

সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখুন


সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার বিষয়টি ব্যয়বহুল ব্যাপার। তাই কেনার আগে ভালোভাবে চিন্তা ভাবনা ও বিচার বিশ্লেষন করা উচিত। সিসিটিভি ক্যামেরার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ক্যামেরা, এরপরই ডিভিয়ার। ক্যামেরা গুরুত্বপূর্ন কারন এটি সিস্টেমের চোখ হিসেবে কাজ করে। দামী বা বড় সিসিটিভি ক্যামেরা কিনলেই যে ভালো হবে এমন কোনও কথা নেই।

প্রথমত আপনার প্রয়োজন বা চাহিদা শনাক্ত করতে হবে। প্রয়োজনগুলো শনাক্ত করতে পারলে এর সাথে মিলিয়ে ক্যামেরা কেনাটা খুব সহজ হয়ে যায়। চাহিদা জানা থাকলে ক্রেতা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে এবং ভালো ক্যামেরাটিও যথাযথভাবে কিনতে পারে। তাই প্রথমেই আপনাকে সিসিটিভি ক্যামেরা সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য জানতে হবে।

সিসিটিভি ক্যামেরা কিভাবে কাজ করে

বাসার নিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত বেশিরভাগ সিসিটিভি বা ক্লোজড্‌ সার্কিট টিভি ক্যামেরাগুলো হচ্ছে সলিড-স্টেট ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস যা একটি সেন্ট্রাল রেকর্ডারের সাথে সংযুক্ত থাকে। কাজেই একটি নির্দিষ্ট অবস্থানে এটি সম্প্রচার করে এবং একারনেই একে ক্লোজড্‌ সার্কিট ক্যামেরা বলা হয়। ক্যামেরার মূল উপাদানগুলোর মধ্যে রয়েছে লেন্স, সেন্সর এবং ডিএসপি বা ডিজিটাল সিগনাল প্রসেসর। লেন্সের কাজ হচ্ছে লাইটের উপর ফোকাস করা যা সেন্সর ইমেজ হিসেবে ধারন করে এবং সেন্সর থেকে তা ডিএসপিতে স্থানান্তরিত হয়। ডিএসপি একে টিভি সিগনাল হিসেবে রূপান্তরিত করে। এরপর তার দ্বারা বা বেতারের সাহায্যে সিগনালটি সেন্ট্রাল লোকেশনে সংরক্ষণ বা পরিদর্শনের জন্য প্রেরিত হয়।
সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার ক্ষেত্রে যেসব বিষয় বিবেচনা করতে হবে
কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আছে যা সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার সময় বিবেচনা করতে হয়। এক বা একাধিক হার্ডওয়্যার কম্পোনেন্ট আছে যা না জানলেই নয়।
সঠিক লেন্স নির্বাচন করা– লেন্সের কাজ হচ্ছে সেন্সরের জন্য আলো সংগ্রহ করা। ব্যবহারকারী যা কিছু দেখে বা ডিভিআর এ যা কিছু রেকর্ড হয় সবই লেন্স মারফত হয়। কতটুকু দূরত্বে একটি গাড়ির নাম্বার প্লেট পরা যাবে ও কারও চেহারা চেনা যাবে যা লেন্স নির্ণয় করে কারন লেন্স ফোকাস নিয়ন্ত্রণ করে। অনেক ক্ষেত্রে হায়ার আউটপুট রেজোলিউশানের চেয়ে লেন্স বেশি কার্যকরী কারন আউটপুট সবসময় ইনপুট দ্বারা সীমাবদ্ধ এবং লেন্স হচ্ছে ইনপুট সিস্টেম। তাছাড়া বাজারে জুম লেন্সও পাওয়া যায়। কিছু কিছু সিসিটিভি ক্যামেরাতে ডিজিটাল জুম এবং বাকিগুলোতে অপটিক্যাল জুম আছে যা লেন্স দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ক্রেতার যথাসম্ভব অপটিক্যাল জুমকে ডিজিটাল জুমের উপর গুরুত্ব দেয়া উচিত। ডিজিটাল জুমের সমস্যা হচ্ছে এটি মূল ইমেজের সাথে কোনও তত্ত্ব যোগ করতে পারেনা। অপটিক্যাল জুম মূল ইমেজের সাথে নতুন তত্ত্ব যোগ করতে পারে কারন লাইট সেন্সরে পৌঁছানোর সাথে সাথে ইমেজ পরিবর্তিত হয়।
সঠিক সেন্সর নির্বাচন করা– সব ধরনের ডিজিটাল সেন্সর এক রকম হয়না। সিসিটিভি ক্যামেরার সেন্সরের স্পেসিফিকেশন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ২টি জিনিস বিবেচনা করতে হয়, তা হল সেন্সর টাইপ ও সেন্সর সাইজ। বেশিভাগ সেন্সর হয় সিএমওএস নয় সিসিডি। সিএমওএসের কর্মক্ষমতা ও সংবেদনশীলতা দুটোই সিসিডি থেকে অপেক্ষাকৃত কম। যার ফলে এটি পরিষ্কার ইমেজ ধারন করতে পারেনা। তাই পরিচয় শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে সিএমওএস ব্যবহার করা উচিত নয়। তবে সিএমওএসের সুবিধা হচ্ছে এর মূল্য সিসিডি থেকে কম। পরিষ্কার ইমেজ ধারনের জন্য সিএমওএস ভিত্তিক সেন্সরের অনেক বেশি সিগনাল
প্রসেস করতে হয়। সেন্সরের সাইজ যত বড় হয় ততবেশি লাইট প্রসেস ও উন্নতমানের ইমেজ ধারন করতে পারে। বেশিভাগ সেন্সরের সাইজ ১/৪ ইঞ্চি বা ১/৩ ইঞ্চি হয়ে থাকে। ১/৪ ইঞ্চি দ্বারা ৩.২ বাই ২.৪৪ এমএম এবং ১/৩ ইঞ্চি দ্বারা ৪.৮ বাই ৩.৬ এমএম পরিমাপ করা যায়। বড় সেন্সর শুধু ব্যাপক লাইটই ধারন করেনা, ডিএসপিকে কাজ করার জন্য অতিরিক্ত তথ্য দেয় যা অপেক্ষাকৃত কম ক্ষমতাসম্পন্ন বাজেট ক্যামেরাগুলোর জন্য সহায়ক।
সঠিক আউটপুট রেজোলিউশান নির্বাচন করা– সিসিটিভি ক্যামেরার একটি প্রচলিত স্পেসিফিকেশন হচ্ছে টিভি রেজোলিউশানের সমতল লাইনের সংখ্যা বা টিভিএল। এর রেঞ্জ ৭০০টিভিএল পর্যন্ত হয়ে থাকে। ৩৮০টিভিএল ও ৫৪০টিভিএলেরও বিভিন্ন ক্যামেরা পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞরা ৪২০টিভিএলকে সর্বনিম্ন হিসেবে ধরলেও সবক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য নয়। আইটপুট নির্ভর করে ইনপুটের উপর। তাই লেন্স এবং সেন্সর যদি আউটপুট রেজোলিউশানের(ডিএসপি দ্বারা নির্ধারিত) সাথে ম্যাচ করতে না পারে তাহলে অতিরিক্ত রেজোলিউশানের পুরোটাই বৃথা যায়। তাই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে যথেষ্ট পরিমাণ রেজোলিউশান থাকা যা দ্বারা ক্যামেরায় ধারণকৃত ইমেজ স্পষ্টভাবে প্রদর্শন করা যায়।
বিভিন্ন ধরনের সিসিটিভি ক্যামেরা[
সব সিসিটিভি ক্যামেরার সাইজ ও গঠন এক রকম নয়। প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে ক্যামেরাও বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। নিম্নে ৩ ধরনের ব্যাসিক ক্যামেরার উদাহরণ দেওয়া হল
বুলেট ক্যামেরা– এই ছোট নলাকার ক্যামেরাগুলো সাধারণত এমন পারিপার্শ্বিক অবস্থায় ব্যবহৃত হয় যেখানে বিচক্ষণতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্য একে নিরাপত্তামূলক ডোমে স্থায়ীভাবে ইন্সটলের প্রয়োজন নেই। দোকান ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য এটি উপযুক্ত।
[sb]*ডোম ক্যামেরা[/sb]- নজরদারির জন্য ডোম ক্যামেরা অসাধারণ। এটি শুধু নৈমিত্তিক ক্ষতি থেকেই ক্যামেরাকে রক্ষা করেনা বরং অতিমাত্রায় নিরাপত্তা প্রদান করে। কারন ক্যামেরাটি কোন দিকে পয়েন্ট করে থাকে তা বোঝা প্রায় অসম্ভব।
আইআর ডে/নাইট ক্যামেরা– লাইটিং এর অবস্থা যাই থাকুক না কেন, এই ক্যামেরাগুলো ২৪ ঘণ্টা আউটডোর কভারেজ দিয়ে থাকে। এগুলো দিনের বেলা একটি নির্দিষ্ট কালার ইমেজ দিয়ে থাকে এবং রাতে ইনফ্রারেড ভিউ এর জন্য সাদাকালোতে রূপান্তরিত হয়।
ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্য ও চাহিদার উপর নির্ভর করে সে কোন ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার করবে। চাহিদাগুলো নির্ণয় করতে পারলে ক্যামেরা নির্বাচন করা খুবই সহজ।
সঠিক সিসিটিভি ক্যামেরা নির্বাচন করুন
সঠিক ক্যামেরাটি ক্রয়ের ক্ষেত্রে প্রথমেই যা বিবেচনা করতে হবে তা হলো লেন্স। লেন্স ব্যবহারকারীকে স্পষ্ট ইমেজ প্রদান করে। দ্বিতীয়টি হচ্ছে সেন্সর। ক্রেতার ১/৩ ইঞ্চি সিসিডি সেন্সর ক্রয় করা উচিত কারন এটি প্রসেসিং এর জন্য অধিকাংশ তথ্য ডিএসপিতে প্রদান করে। শেষ ফিচারটি হচ্ছে ক্যামেরা আউটপুট রেজোলিউশান। এর উপযোগিতা প্রথম ২টি ফিচারের উপর নির্ভর করে। হার্ডওয়্যারের সামর্থ্য নির্ণয়ের পর দ্বিতীয় পর্যায়ে ক্রেতাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন ক্যামেরাটি তার চাহিদার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বিস্তৃত আউটডোর এরিয়া কভার করার জন্য যেমন বাড়িওয়ালা তার সম্পত্তি রক্ষার জন্য ডে/নাইট ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারে। স্টাফদের মনিটর করার জন্য বুলেট ক্যামেরা এবং দোকান বা ব্যবসার জন্য ডোম ক্যামেরা ভালো।
সিসিটিভি ক্যামেরার দাম কেমনঃ
ক্যামেরা কোয়ালিটি,প্রোভাইডার ও আনুষঙ্গিক আরো অনেক সমীকরণ মিলিয়ে একটি ভালো সিসিটিভি ক্যামেরার দাম নির্ধারিত হয়। 
সিসিটিভি ক্যামেরা কোথায় পাবেনঃ  ক্যামেরা বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা সিসিটিভি বিক্রি ও বিক্রি পরবর্তী সুবিধা দিয়ে থাকে। আপনি অপটিমেশন থেকে সামগ্রিক সুবিধা সহ ক্যামেরা কিনতে পারেন। সেক্ষেত্রে নির্ধারিত দামে বিক্রি পরবর্তী সুবিধাও পাবেন। তাদের ওয়েব সাইট থেকে আরো স্পষ্ট ধারণা পেতে পারেন
তাদের ওয়েব এড্রেসঃ www.optimationbd.com
মোবাইলঃ  01614-000402

Wednesday, August 2, 2017

সিসিটিভি ক্যামেরা-নিরাপত্তাহীনতায় সঠিক সমাধান। সিসিটিভি ক্যামেরা ইন বাংলাদেশ

এ সময় অফিস কিংবা বাসার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অনেকে অনেক ধরনের প্রযুক্তির সাহায্য নিচ্ছেন। বাজারে এখন নিরাপত্তার অত্যাধুনিক সব যন্ত্রপাতি। এ রকম কিছু আইটি প্রযুক্তি পণ্য নিয়ে এ আয়োজন।
cctv service-optimationbd

চুরি-ডাকাতি বা অন্য যে কোনো ঘটনার পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে এখন সিসি ক্যামেরা জরুরি হয়ে পড়ছে। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা অনেকে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা বা সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার দিকে জোর দিচ্ছেন। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সিসি ক্যামেরা বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে এভিটেক, ডাইয়ো, ক্যাম্পো, হিকভিশন, জিন ও ইয়োমাট ব্র্যান্ডের সিসি ক্যামেরা বিক্রি হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। এগুলো চীন, তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও আমেরিকা থেকে আমদানি করা হচ্ছে। মান ও প্রকারভেদে প্রতিটি সিসি ক্যামেরা ১,০০০-১৫,০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে আউটডোর বুলেট ক্যামেরার (স্পিড ডোম) একেকটির দাম ৪৮ হাজার থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। ৪টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও সংযোগের জন্য বক্সের দাম পড়ছে সর্বনিু ৪ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকা। ৮টি ক্যামেরা সংযোগের জন্য খরচ করতে হবে ৫ হাজার থেকে ৯ হাজার টাকা। ১৬টি ক্যামেরা সংযোগের জন্য সর্বনিু খরচ হবে ৮,৫০০ থেকে ১৬ হাজার টাকা। আর ৩২ ক্যামেরা সংযোগের জন্য বক্সের দাম পড়বে ৮,০০০-৩৫,০০০ টাকা।

সিসি ক্যামেরা স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠান জিরো সার্কেল লিমিটেডের কর্ণধর বিপ্লব হাসান বলেন, বর্তমানে নিরাপত্তা বিষয়ক প্রযুক্তির চাহিদা বেড়েছে; সেই সঙ্গে কাজের চাপও অনেক বেশি। আগের চেয়ে অনেক বেশি কাজের অর্ডার পাচ্ছি।

ডোর মেটাল ডিটেক্টর

সাধারণত বড় শপিংমল বা জনগুরুত্বপূর্ণ ভবনগুলোতে প্রবেশের আগে যে যন্ত্রটির মাধ্যমে প্রত্যেককে পরীক্ষা করা হয় সেটিই মেটাল ডিটেক্টর। তবে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের মেটাল ডিটেক্টরই সাধারণ মানের হলেও এটির নিচ দিয়ে হেঁটে গেলে পয়সা, চাবির রিং বা মোবাইল ফোন থাকলেও বেজে ওঠে না। তবে কোনো ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র, যেমন-পিস্তল, রিভলবার, গ্রেনেড ও বড় ছুরি সহজেই শনাক্ত করতে পারবে। একটি মেটাল ডিটেক্টর সর্বনিু ২,০০০-৩,৫০০ টাকায় পাওয়া যায়। এই প্রযুক্তির আরেকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধা হল, অস্ত্র বহনকারীর ২টি ছবিও তুলে রাখে। এ ধরনের একটি পরিপূর্ণ ভালো মানের কিনতে খরচ করতে হবে ১ লাখ ১৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত।

সিসিটিভি সিস্টেম

ক্লোজ সার্কিট টেলিভিশন ক্যামেরার সংক্ষিপ্ত রূপ হল সিসিটিভি ক্যামেরা। এটি এমন এক ধরনের নিরাপত্তা ক্যামেরা, যেটি বাসা বা অফিসের নির্দিষ্ট লোকেশনে সেট করা থাকে এবং এ থেকে ধারণ করা ভিডিও একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্রে এক বা একাধিক টেলিভিশন মনিটরে প্রদর্শিত হয়। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা আছে এমন সব স্থানে যেমন- ব্যাংক এবং শপিংমলে এ ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। যেখানে এ ধরনের ক্যামেরা লাগানো হবে সেই এলাকাকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে সাধারণত ৪টি, ৮টি অথবা ১৬টি ক্যামেরা লাগানো হয়। এরপর ‘সেফ জোনে’ একটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং ব্যবস্থা থাকে, যেখানে টেলিভিশন মনিটরের মাধ্যমে একজন মানুষ পুরো এলাকার ওপর নজর রাখতে পারে। ব্যবহারের ভিন্নতার কারণে সিসিটিভি ক্যামেরা বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। যেমন- সাধারণ ক্যামেরা, ডোম ক্যামেরা, হিডেন ক্যামেরা, স্পাই ক্যামেরা, স্পিড ডোম পিটিজেড ক্যামেরা, ডে-নাইট ক্যামেরা, জুম ক্যামেরা, ভেন্ডাল প্র“ফ ক্যামেরা এবং আই পি ক্যামেরা। ইনডোর সিসিটিভিগুলোর জন্য খরচ পড়ে ৩,০০০-১৫,০০০ টাকা। আউটডোর সিসিটিভি লাগাতে খরচ করতে হবে ৪৫,০০০ -৫০,০০০ টাকা।

ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার)

কোনো বড় অফিস বা মিল-কারখানার নিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত হয় ৮ বা ১৬ চ্যানেলের স্ট্যান্ড অ্যালোন এমবেডেড ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার) এবং বিল্ট-ইন ডিভিডি রাইটার। ক্যামেরার ছবি একই পর্দায় একসঙ্গে দেখা যায় এবং আলাদা আলাদা ভাবে হার্ডডিস্কে রেকর্ড হয়। এছাড়াও হাই স্পিড ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকে লগ ইন করে লাইভ সিসিটিভি মনিটরিং বা রেকর্ডিং করা যায়। ডিভিআর লাগাতে চাইলে খরচ করত হবে ৩৫,০০০- ৯৫,০০০ টাকা।

কিপ্যাড ডোর লক

বাড়ি, অফিস বা অ্যাপার্টমেন্টের নিরাপত্তার জন্য স্বয়ংক্রীয় কিপ্যাড ডোর লক সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। দরজার মধ্যে এই যন্ত্রটি লাগাতে হয়। পাসওয়ার্ড বা কোড নম্বর দিলে স্বয়ংক্রীয়ভাবে দরজার লক খুলে যায়। ইন্টারকম সিস্টেমের সঙ্গে সংযুক্ত করে অ্যাপার্টমেন্টের যে কোনো ফ্লাট থেকে ইন্টারকমের একটি বাটন চেপে দরজার লক খুলে দেয়া যায়। স্বয়ংক্রীয় কিপ্যাড ডোর লক সিস্টেমের জন্য খরচ করতে হবে ৫,০০০-১ লাখ টাকা পর্যন্ত।

স্বয়ংক্রীয় অ্যালার্ম সিস্টেম

এই যন্ত্রটির ৮-১০ মিটারের মধ্যে কেউ এলেই স্বয়ংক্রীয়ভাবে সংকেত দেবে। একটি সংকেত বা অ্যালার্মের সঙ্গে অনেকগুলো ফটোসেল ব্যবহার করা যায়। অ্যালার্মের সময় নিজেদের পছন্দ মতো সেট করা যায়। একবার অ্যালার্ম বাজার পর ওই এলাকায় কোনো লোক থাকলে আবারও স্বয়ংক্রীয়ভাবে সংকেত দেবে। প্রয়োজনে রিমোট কন্ট্রোল সুইচ ব্যবহার করা যায়। রিমোট কন্ট্রোল সুইচের মাধ্যমে এই সিস্টেমকে চালু বা বন্ধ করা যায়। স্বয়ংক্রীয় এলার্ম সিস্টেম স্থাপন করতে চাইল গুনতে হবে ৭,০০০-১৫,০০০ টাকা।

অ্যাকসেস কন্ট্রোল

সাধারণত বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের নিরাপত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা কখন অফিসে যাচ্ছে বা কখন বের হচ্ছে সেটি জানার জন্যই মূলত অ্যাকসেস কন্ট্রোল এবং টাইম অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। ডিজিটাল কার্ড, পাসওয়ার্ড অথবা ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করে ‘আন-অথরাইজড’ প্রবেশও বন্ধ করা যায়। একেকটি কার্ডে একেক কোড থাকে। কর্মীরা যখন এ কার্ড ‘পাঞ্চ’ করে তখন স্বয়ংক্রীয়ভাবে এ প্রযুক্তি কর্মীর প্রবেশ সময় রেকর্ড করে রাখে। ওই কর্মী যখন আবার অফিস থেকে বের হবেন তখনও তাকে দরজায় কার্ড স্পর্শ করেই দরজা খুলতে হয়। তখন কর্মীর অফিস ত্যাগের সময়ও প্রযুক্তিটি নিজ থেকে রেকর্ড করে রাখে। অফিসের কর্মচারীদের আসা-যাওয়া মনিটর করার প্রযুক্তি অফিস অ্যাটেনডেন্স ব্যবহারের জন্য খরচ পড়ে ৯০,০০০-২ লাখ টাকা পর্যন্ত।

ফায়ার অ্যালার্ম সিস্টেম

এ প্রযুক্তিটি আগুন লাগার সম্ভাবনা থাকলে সতর্কসংকেত প্রদান করে থাকে। অপটিক্যাল স্মোক ডিটেক্টর বা হিট ডিটেক্টর ডিভাইসটি আগুন লাগার আশংকা আছে এমন এলাকায় রাখতে হয়। সেটা দেয়াল অথবা সিলিং হতে পারে। ডিভাইসটি ধোঁয়ার উপস্থিতি বুঝতে পারে এবং এর পরিমাণ নির্দিষ্ট মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে সতর্কসংকেত বাজিয়ে দেয়। বাজারে রয়েছে ইলেকট্রিক সাউন্ডার ডিভাইসও। আগুনের সংকেত ডিটেক্টর থেকে পাওয়া গেলে এই অ্যালার্ম সিস্টেমটি নির্দিষ্ট এলাকায় সাইরেন অথবা প্রচণ্ড শব্দ করে জানিয়ে দেয় যে আগুন ধরেছে। এ ধরনের প্রযুক্তি স্থাপন করতে চাইলে খরচ করতে হবে ১০,০০০- দেড় লাখ টাকা।

কোথায় পাবেন

বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান এই নিরাপত্তা সুবিধা প্রদান করে থাকে। তবে সেক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান থেকেই এই সুবিধা নেয়া উচিত যাতে করে পরবর্তী প্রয়োজনে তাদের সাথে যোগাযোগ করা যায়। উল্লেখ্য, অপটিমেশন বিডি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানের মধ্য অন্যতম। অপটিমেশন বিডি'র আছে নিরাপত্তা যন্ত্রাংশের নিজস্ব সুবিশাল সংগ্রহ। ঢাকা সহ বাংলাদেশের সর্বত্র তারা সেবা প্রদান করে থাকেন। আপনার প্রয়োজনে আজই যোগাযোগ করতে পারেন

মোবাইলঃ  01614-000401,01797-992826

ওয়েব: www.optimationbd.com